শ্রীময়ীর অন্তর্গত

দৃশ্য-১

[পদ্মাসনে বসে ধ্যানমগ্ন শ্রীময়ী। বয়স চব্বিশ-ছাব্বিশ। ঊষা ভেঙে আসা সূর্যের আভা তার মুখে। প্রসন্নতা নেই। ধীরে সে চোখ খুলে সোজাসুজি ঘরের বাইরে তাকায়। দরোজা খোলা। মানসিকভাবে সে পদ্মাসন ছেড়ে দরোজার চৌকাঠে এসে দাঁড়ায়—এক্ষেত্রে শ্রীময়ীর একটি ধ্যানস্ত ডামি ব্যবহার করা যেতে পারে, আর কোনো তারযন্ত্রের মৃদু সুর—সবসময় সে ধ্যানস্ত থাকলেও তার মানসভ্রমণ  অব্যাহত থাকে। তেমনিভাবে শ্রীময়ী দরজার চৌকাঠে এসে দাঁড়ায়। উঠানে ভিক্ষুক। শীতে কাঁপছে।]

শ্রীময়ী : [ম্লান হেসে] আপনি? ভেতরে আসুন। 
ভিক্ষুক : [চোখে কৌতুক] ভেতরে?
শ্রীময়ী : কেন নয়? আসুন।  
[শ্রীময়ী ভেতরে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে দেখে ভিক্ষুক উঠানেই দাঁড়িয়ে। শ্রীময়ী চোখেমুখে জল দিয়ে এসেছে। ভিক্ষুক তার ভেজা মুখের দিকে তাকায়।] 
ভিক্ষুক : না, ভেতরে আসবো না।  
শ্রীময়ী : কেন? কী অপরাধ আমার?
ভিক্ষুক : আমি ঘরে ঢুকতে পারি না। আমি গৃহত্যাগী। 
শ্রীময়ী : আমার এটা ঘর নয়, একটা কাঠামো মাত্র।
ভিক্ষুক : তবুও তা ঘরের মতো কাঠামো। ঘর যেমন থাকে। 
শ্রীময়ী : [ম্লান হেসে] আমার এই কাঠামোকে তোমার ঘর মনে হয়? ঘর যদি আশ্রয় হয়, তবে এই ঘরেই আমি বেশি নিরাশ্রিত। [দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে] তা কী করতে পারি তাহলে? তোমার জন্য?
ভিক্ষুক : শস্যদানা চাই। 
[শ্রীময়ী আবার ঘরের ভেতরে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর ফিরে আসে একটা পাত্রে কিছু শস্যদানা নিয়ে। ভিক্ষুকের ঝুলিতে দান করতে উদ্যত হয়।]
ভিক্ষুক : [বাধা দিয়ে] না না বেশি চাই না। [হাত দিয়ে দেখিয়ে] এর অর্ধেকটা। আজ আমার প্রয়োজন সামান্যই। হয়তো আর দুএকটি দ্বারে যাবো।   
শ্রীময়ী : ঘরে বসলে আরও দুএক ঘরের দরকার হত না। 
ভিক্ষুক : কীভাবে? 
শ্রীময়ী : আজ আগুন না জ্বালালেও কিছু ফলমূল আছে। তাতে ক্ষুধা মিটতো।  
ভিক্ষুক : ভয় তো সেখানেই। [একটু ভেবে] আমি ক্ষুধা বাঁচিয়েই রাখতে চাই। আর ক্ষুধা কি নিবারণ করা সম্ভব? 
শ্রীময়ী : কোনো কিছুরই নিবারণ নেই। [দীর্ঘশ্বাস]
ভিক্ষুক : তাহলে আমার ক্ষুধার নিবারণ চাইছো কেন?
শ্রীময়ী : চাইছি। [হতোদ্যম]
ভিক্ষুক : আমাকে পর্যাপ্ত দান করে তোমার দানের ক্ষুধা মেটাতে চাইছো। আর আমাকে খাইয়ে আমার পেটের ক্ষুধা নিবারণ করতে চাইছো। ধরো, এ দুটোর যদি নিবারণ হয় তাহলে আমাদের কী হবে? তুমিও আর দান করতে পারবে না, আমিও খাদ্য গ্রহণ করতে পারবো না। 
শ্রীময়ী : ভবিতব্যের কথা ভূত ভাববে। আজ না হয় নিজেদের তৃপ্ত করি। 
ভিক্ষুক : [উঠোন পেরিয়ে যায়। অস্পষ্ট শোনা যায়] তুমি কেন সুখী নও? কেন সুখী হতে পারো না! 
[ভিক্ষুক তার ঝোলা থেকে চাল বের করে পথে ছিটায় আর চারপাশ থেকে পাখিরা ঝাপিয়ে আসে।] 
শ্রীময়ী : [পাখিদের খুঁটে খাওয়ার দিকে তাকিয়ে] আমি সুখী নই। সুখী নই। কখনোই সুখী হতে পারি না।  

দৃশ্য-২

[শ্রীময়ী যেখানে ধ্যানস্থ ছিল, সেখানে বসে, হাতে একটি পুরনো বই। ঘরে স্বাস্থ্যবতী এক চাকরানী, সে এমনভাবে ঝাড়ু দিচ্ছে যেন আকাশ-পাতাল ওলোট-পালোট হয়ে যাচ্ছে।]


শ্রীময়ী : [বিরক্ত হয়ে] আহা!
চাকরানী : [ঝাড়ু হাতে স্থির] ঝাড়বো না! 
শ্রীময়ী : আমি তা বলিনি। কিন্তু আমি পড়ছি। তোমার ঝাড়ুর শব্দে আমার মনোযোগ থাকছে না। 
চাকরানী : প্রতিদিন তো আমি এমনই করি। কখনো তো বলোনি?
শ্রীময়ী : [বিরক্ত হয়ে] কখনো বলিনি মানে তো এই নয় যে, কখনোই বলবো না, নাকি?
চাকরানী : বেশ। 
শ্রীময়ী : কাল থেকে আর এসো না। 
চাকরানী : ঘর ঝাড়ু দিতে হবে না? 
শ্রীময়ী : এতকাল দিয়েই বা কী হলো? ধুলো ঝেড়েই বা কী হয়? যেখানে পৃথিবী নিজেই একটি ধুলো। 
চাকরানী : কিন্তু পৃথিবীর ধুলোসত্তা আর এই [ঝাটা দিয়ে দেখিয়ে] ধুলো কি এক?
শ্রীময়ী : আমি জানি না। আমি কিছুরই আর অভেদ করতে চাই না। 
চাকরানী : আমাকে একটা কথা বলবে?
শ্রীময়ী : কী? বলো।
চাকরানী : তুমি যখন পদ্মাসনে থাকো তখন কোথায় থাকো?
শ্রীময়ী : নাকের ডগায় শ্বাস-প্রশ্বাসের দিকে সমস্ত মনোসংযোগ ধরে রাখি। মন ছুটে গেলেও মনকে ধরে ফিরিয়ে আনি। আমি নিজেকে ওই একটি বিন্দুর ওপরই স্থাপন করতে চাই। ওই-ই আমার মোক্ষের সোপান।  
চাকরানী : হাসালে।
শ্রীময়ী : কেন?
চাকরানী : জোর করে মোক্ষ লাভ। নদী যখন বইতে থাকে তখন নদী কি নিজেকে মনে করিয়ে দেয় যে সে বইছে?
শ্রীময়ী : সেটাই প্রকৃতির নিয়ম। জল নিম্নপথে গড়াবেই। চাঁদের আকর্ষণে ফুলে-ফেঁপে উঠবেই। কিন্তু ধ্যান? তারকাঁটা ঠুকে হলেও নিজেকে একটি বিন্দুতে স্থির রাখা লাগে। আমি নিজেকে স্থির রাখছি। স্থির করেছি। 
চাকরানী : নিত্য পরিবর্তনশীল মহাবিশ্বে তুমি স্থিরতা আশা করছো? এই তোমার সাধনা? তুমি সব থামিয়ে দিয়ে অচল করে রাখতে চাও? অচলও কি অচল? তার ওপরও সময় প্রবাহিত। কিন্তু...
শ্রীময়ী : [বিরক্ত হয়ে] কিন্তু আমি কেন স্থির হতে পারি না? পারি না!

দৃশ্য-৩

[নদীর তীর ঘেঁসে পথ। নদীতে জল নেই, বিশালাকার চর। হাটুরেরা পথ ছেড়ে চরের মধ্যে দিয়ে চলাচল করায় সেখানেই পথ জীবন্ত হয়ে উঠেছে।]

শ্রীময়ী : [স্থির দাঁড়িয়ে] ভেবেছিলাম সন্ন্যাসীর মেলায় যাব কিন্তু পথ এখানেই শেষ। এখন ফিরে যেতে হবে। নিজের কাঠামোর মধ্যে ফিরে যেতে হবে। [চোখের ওপরে হাত রেখে] ইশ! কী শূন্যতা এখানে। সমস্ত দিক যেন সমস্ত দিকে ছড়িয়ে পড়েছে। [শ্রীময়ীর পেছনে একদল মানুষের হেঁটে চলা, কথা বলার শব্দ। সে তাদের দিকে লক্ষ্য করে। তারা পথ ছেড়ে চরের ভেতরের পথে চলতে শুরু করে।] এরাও কি যাচ্ছে সন্ন্যাসীর মেলায়? যাচ্ছে বা যাচ্ছে না। এরা কি সন্ন্যাসী? জটা থাকলেই কি তাকে সন্ন্যাসী বলা যায়! [সে হাত তুলে ইশারা করতে যাবে এমন সময় ওই দলের একজন পেছন ফিরে দাঁড়ায়। অন্যরাও স্থির।]
একজন : [উভয়ের মধ্যে দূরত্ব খানিকটা থাকায় সে চিৎকার করে কথা বলে] বলো, কিছু বলতে চাইছো?
শ্রীময়ী : [সে কিছু বলে, কিন্তু ঠিক বোঝা যায় না।]
একজন : তুমি সন্ন্যাসীনী?
শ্রীময়ী : [সে নিজের বেশভূশার দিকে তাকায়।]
একজন : সঙ্গী হারা? একা?   
শ্রীময়ী : [সে কিছু বলে, কিন্তু ঠিক বোঝা যায় না।] 
একজন : সন্ন্যাসীর মেলায় যাবে?   
শ্রীময়ী : [সে যে পথ দিয়ে এসেছিল সে পথেই ফিরতে শুরু করে। পথে আরেকজন জটাধারী তাকে পথ ছেড়ে দেবার জন্য দাঁড়ায়।]
জটাধারী : মেলা থেকে ফিরলে? কিন্তু মেলা তো দিবসের দ্বিতীয় প্রহরের আগে শুরু হবার কথা না? নাকি মেলা হচ্ছে না? 
শ্রীময়ী : সন্ন্যাসীর মেলায় যাব বলে বেরিয়েছিলাম। কিন্তু এখানে পথ নেই।
জটাধারী : [চরের মধ্যের পথের দিকে চেয়ে] পথ নেই, না পাথেয় নেই? 
শ্রীময়ী : পথ থাকলে তো পাথেয়র কথা আসে। এখানে পথ [ইঙ্গিত করে] মৃত।
জটাধারী : পথিকের কাছে পথ বলে নির্দিষ্ট কিছু নেই। সে চলতে চাইলে আপানাই পথ এসে দাঁড়ায় পথে। এই বিশ্বজগতের সবটাই পথ, সবাই পথিক। আগে ঠিক করো, তুমি কি পথ, না পথিক?
শ্রীময়ী : কিন্তু চেনা পথ ধরেই তো গন্তব্যে যাওয়া সহজ। সবাই সেভাবেই যেতে চায়।
জটাধারী : চেনা তো অনিত্য নয়, নিত্য। প্রতি পলে চিনে নিতে হয়।
শ্রীময়ী : [বিরক্ত হয়ে] কিন্তু এই-ই আমার পথ। কিন্তু পথ আজ মৃত। আমাকে ফিরে যেতে হবে।  
জটাধারী : পথিক যদি ভাবে পথ মৃত, তাহলে পথিকও তো তাই। তুমিও কি তাই?
শ্রীময়ী : আমি গন্তব্য জানি, পথ জানি না। 
জটাধারী : আমি পথ জানি, পথই আমায় গন্তব্যে নিয়ে যাবে। অবশ্য গন্তব্যও নতুন পথের মাতৃক্রোড়। পথই মানুষ, পথই ঈশ্বর।
শ্রীময়ী : আমি আমার ঈশ্বরকে আমার সামনেই টেনে আনবো। আমি যদি ভক্ত হই, ভক্তের কাছে সে আসবে না কেন?
জটাধারী : আসবে, নিশ্চয়ই আসবে। ঈশ্বর তোমার নিজের নিভরেই, সে বাইরের কেউ নয়, কেবল তাকে প্রেমের মাধ্যমে জ্ঞানের মাধ্যমে তালাশ করো। অহংয়ে ঈশ্বর পালায়।
[জটাধারীর শ্রীময়ীর পাশ কাটিয়ে চলতে শুরু করে]
শ্রীময়ী : আমি—আমি শ্রীময়ী—আমি কে? আমি কী? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আমি পদ্মাসনে বসে আছি কতকাল। নাকি বসিনি?  মিছেমিছি ঘুরে মরছি? কখনো এমন মনে হয়েছে, নারী জন্ম—কিন্তু আমি নারীত্বকে কখনো স্বীকার করিনি। কখনো ভাবিনি নিজেকে  আরক্তিম ফল, পুরুষের হৃদয়ে হবো উপাচার। ভেবেছিলাম জ্ঞানেই বুঝি আমার মুক্তি। এখন ‘জ্ঞান’ এবং ‘মুক্তি’ দুটোই বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ন্যাসীরা বলছে, ভক্তের পথ প্রেমের পথ। কিন্তু আমি কি ভক্ত? না আমি ভক্ত নই। আমি ঈশ্বর অন্বেষণে ধ্যানস্ত নই। আবার প্রেমও আমার কাছে অধরা, অজ্ঞেয়। আমি কী করি? কী করি!

দৃশ্য-৪

[নদীর তীর। ধীরে গোধূলির আলো নিভে সন্ধ্যা হয়ে এলো। চারপাশে পাখিদের ঘরে ফেরার ডানা ঝাপটানি। নদীতে দূর যাত্রার নৌকার ছপছপ শব্দ। কদম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে আছে শ্রীমান। হাতে তার বাঁশি। অন্যমনস্ক। শ্রময়ী পেছন দিক থেকে এসে তার পেছনেই দাঁড়ায় চুপচাপ।]  
    
শ্রীময়ী : [রূঢ় গলায়] কতক্ষণ এখানে দাঁড়িয়ে মশা মারছো?
শ্রীমান : [উৎফুল্ল] তুমি! আমি সেই দুপুর থেকে তোমার অপেক্ষা করে আছি। ঘরে মন টিকছিল না, মনে হলো নদীর ঘাটে এসে অপেক্ষা করি, যদি তুমি আগেই আসো। ভুল করেও যদি আসো। অবশেষে [শ্রীময়ীর কপাল স্পর্শ করে] সারাদিনের প্রতিজ্ঞার অমৃত পাওয়া গেল।
শ্রীময়ী : [রূঢ় গলায়] অমৃত, না ছাই? সারাদিন এখানে কোন ঢলানী দেখেছো তা আমার জানা আছে। [রেগে] তাছাড়া, তাছাড়া তোমার কি দুপুরে আসার কথা? কেন এসেছো দুপুরে?
শ্রীমান : [নরম গলায়] বললাম না দুপুরের খাবার শেষে বিছানায় শুতে গিয়েও উঠে পড়লাম, ভয়, যদি ঘুমিয়ে পড়ি। 
শ্রীময়ী : [রূঢ় গলায়] কেন ডেকেছো বলো?
শ্রীমান : [হেয়ালি করে] বিনা কারণে। তোমাকে দেখবো বলে।
শ্রীময়ী : [রূঢ় গলায়] দেখা হলো? এখন বিদায় হও।
শ্রীমান : দেখলাম কোথায়? চলো বসি ওইদিকে। আমি কদম পাতা ছিঁড়ে বিছানা করে রেখেছি। চলো।
শ্রীময়ী : [রূঢ় গলায়] গেলে কী হবে তা আমার জানা আছে।
শ্রীমান : তাহলে চলো। 
[শ্রীময়ী বিমুঢ় দাঁড়িয়ে থাকে] 
শ্রীমান : চলো বসি। 
শ্রীময়ী : [নীরবতা]
শ্রীমান : কোনো সমস্যা?
শ্রীময়ী : [নীরবতা]
শ্রীমান : চলো ওখানে গিয়ে চুপচাপ বসে ডাহুক-ডাহুকীর গল্প শুনি। 
শ্রীময়ী : [নীরবতা]
[শ্রীমান গাছের সঙ্গে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে বাঁশিতে ফুঁ দেয়। শ্রীময়ী ধীর পায়ে চলে যায়।] 
শ্রীময়ী : [বাঁশি থামিয়ে] বসলে না যে?
শ্রীময়ী : বসলে কী হতো?
শ্রীময়ী : কী হতো?
শ্রীময়ী : হাসি গল্প গান শৃঙ্গার সঙ্গম ক্লান্তি ঘুম...
শ্রীময়ী : আর কী চাও?
শ্রীময়ী : কী চাই তা জানি না। তবে ওসবের কোনো মানে নেই।
শ্রীময়ী : রমণেও মানে খোঁজ? তাও প্রিয়তমের সঙ্গে?
শ্রীময়ী : কাম বাসনার নিবৃতি কি কোনো মানে নয়? কামহীন তুমি কি তপ্ত বালুরাশি নও? এই কুমার নদের জল তোমায় তৃপ্ত করে শুধু? পুরুষ নয়?
শ্রীময়ী : জলও নয়, পুরুষও নয়। 
শ্রীময়ী : তাহলে? তাহলে?
শ্রীময়ী : আমি জানি না। জানি না।

[নেপথ্যে শোনা যাবে। সুর পদাবলীর মতো]

সাধনা আমার হলো না হলো না সখি
বৃথাই বহিছে দিবস রজনী
কোথায় আমার অকূলের কূল
এ কোন ছলনা পেতে বসে থাকি।

সাধনা আমার পদ্ম পাতার জল
দুখের দহনে সে কেন প্রমাদ চায়
বিপুল আঁধারে সব নিভে নিভে যায়
একলা কেবল জেগে আছে আঁখি
[পর্দা]


জাহিদ সোহাগ কবি, কথাসাহিত্যিক। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি ছবি আঁকা এবং নাটক রচনায় ব্যস্ত। কবিতার বই : আর্তনাদ ও এক বায়বীয় ঘোড়া, অসুখের শিরোনাম, দুপুর, ব্যক্তিগত পরিখা। যৌথ সম্পাদনা : তিন বাঙলার শূন্যের কবিতা। সম্পাদিত পত্রিকা : অনুবাদ। পেশা : সাহিত্য সম্পাদনা।

menu
menu