স্বপ্নজন্ম
সুষম পাকের কাছে পদ্মজন্ম চাই
পাতার আড়ালে গিয়ে বাঁচব হাউ হাউ
মৌমাছির স্পর্শবিষ হাত পেতে দাও
ঠোঁট দিয়ে মেপে যাব মাতৃদুগ্ধ দায়।
দিঘির বিকেল আঁকে গোধূলি সাঁতার
অকস্মাৎ অথই আসে ভোর ভালোবেসে
সূর্য তো তলিয়ে গেল চোখের নিমেষে
ডুবুরি ডোমরু হাতে ভেসেছে আবার!
আমি যে সকালে ভাত নিঃস্ব মেখে খাই
সফল রোদেরা কত স্বপ্নজন্ম লেখে
মেঘের বসত ঘরে সৌদামিনী ডাক।
থরথর কাঁপে রথ চড়ক পূজায়
গাঁজার উপোসী ধোঁয়া কুণ্ডলিনী এঁকে
মিশে যায় অমরত্বে—ঝিঁঝি তো অবাক!
অমিত সাহা কবি এবং গল্পকার। পেশায় অধ্যাপক। কবিতা আশ্রম পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত।